স্টাফ রিপোর্টারঃ
কুমিল্লা জেলার লালমাই ও বরুড়া উপজেলার ভন্ড কবিরাজ এখন কবিরাজির ভণ্ডামির সাথে প্রশাসনের নজর কাড়তে এখন হয়েছে সাংবাদিক।
ভন্ড এই কবিরাজের বাড়ি কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার বাউকসার এলাকার মৃত আবদুল মতিনের ছেলে ভুন্ড কবিরাজ আলমগীর হোসেন।
১৯৯১ সালের ২৯ মার্চ জন্ম নেওয়া এই ভন্ড তার বক্তিগত জীবনে কবিরাজির অন্তরালে সংসার জীবনেও তার স্ত্রীর সাথে অনেক ধরনের প্রতারণা করে এক পর্যায়ে তাকে পাগল বানিয়ে ছেড়ে দিলে তার স্ত্রী কুমিল্লার লাকসাম থানায় ও আসেন মামলা করার জন্য।
যাকে তাকে পুলিশ ও র্যাবের ভয় দেখিয়ে হেনস্ত করার হুমকি দিয়ে আসছে। তার এই অপশক্তির পিছনে কার হাত আছে তা খতিয়ে দেখতে প্রশাসনকে আহবান করা হলো।
ভন্ড কবিরাজ আলমগীর একটা প্রেস কার্ড পাওয়ার জন্য মোটা অংকের টাকাও দিয়েছেন বিভিন্ন জায়গায়, কোন প্রতিষ্ঠান তার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ চাইলে পরে হারিয়ে গেছে এটা সেটা বলেও প্রতারণা করে আসছে এই ভন্ড কবিরাজ।
বিভিন্ন জায়গায় সাংবাদিক পরিচয় দিয়েও হয়রানির শেষ নাই, এই ভন্ডকে আইনের আওতায় আনা প্রয়োজন বলে মনে করেন স্থানীয় এলাকাবাসী।
ভাউকসার ও বিজরা বাজারে এই ভন্ড কবিরাজ, কবিরাজির ভন্ডামী করতে না পেরে বর্তমানে লালমাই উপজেলার বাগমারা বাজারে দারুন ভাবে চালিয়ে যাচ্ছে এই কবিরাজি, সাথে হয়েছে সাংবাদিক, এখন তার এই ক্ষমতা দেখে হতবাক অনেকেই।
ভন্ড কবিরাজ আলমগীর হোসেনের দীর্ঘদিন যাবত এই ভণ্ডামির সাথে জড়িত থাকার ব্যাপারে জানতে চাইল, কবিরাজ বলেন, আমি একজন সাংবাদিক, আমার ব্যাপারে কিছু লেখালেখি হলে ২ লক্ষ টাকা চাঁদাবাজির কথা বলে র্যাব ও পুলিশের ভয় দেখি অকঠ্য ভাষায় গালাগালি করেন এই প্রতিবেদককে।